খুলনা বিভাগে গত ২২ মাসে ৭৮টি অভিযান চালিয়ে পলিথিন জব্দ
৩ হাজার ৪১ কেজি ও ৫ লক্ষাধীক টাকা জরিমানা আদায়
=================================================
বাজারে নিষিদ্ধ পলিথিনের সয়লাব। পলিথিনের ব্যবহার অনেক বেড়ে গেছে। পলিথিনের শপিং ব্যাগ বিক্রয়-বিতরণ, ব্যবহার, মজুদকরণ নিষিদ্ধ থাকলেও বাজারে প্রকাশ্যে এর ব্যবহার হচ্ছে। পলিথিনের যত্রতত্র এই ব্যবহারের ফলে ড্রেনেজ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে এবং সড়কগুলো অপরিচ্ছন্ন হচ্ছে।
কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ও জনসচেতনতার অভাবে পলিথিনে ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। দ্রুত নিষিদ্ধ এ পলিথিন ব্যবহার বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা না নেয়া হলে পরিবেশ বিপর্যয়ের ঘটবে বলে সংশ্লিষ্টদের ধারনা। এদিকে নিষিদ্ধ পলিথিন বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের অধিনে খুলনা বিভাগে গত ২২ মাসে ৭৮টি মোবাইল কোর্ট চালানো হয়েছে। এতে জরিমানা আদায় হয়েছে ৫ লাখ ৪ হাজার ৯’শ টাকা। এছাড়া পলিথিন জব্দ করা হয়েছে ৩ হাজার ৪১ কেজি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নগরীর মাংসের বাজার, মুদি দোকান, কাঁচাবাজার, মাছের বাজার সর্বত্রই নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগের ছড়াছড়ি। মাছ ও মাংসের বাজারে পলিথিনের চাহিদা বেশী। ব্যবসায়ীরা যেমন নিষিদ্ধ পলিথিন বিক্রিতে পিছিয়ে নেই, ক্রেতারাও তেমনই এটির ব্যবহারে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। নগরীর মাছ বিক্রেতা রানা বলেন, ক্রেতারা মাছ কিনতে এসে পলিথিন না থাকলে মাছ নিতে চায় না। নেটের ব্যাগ থাকা শর্তেও না কেনার জন্য ক্রেতারা পলিথিনের ব্যাগে মাংস নিতে চায় বলে জানান মাংস বিক্রেতারা।
শুধু ব্যবসায়ীরাই নয় ক্রেতারাও পলিথিনের ব্যবহার বাড়িয়ে দিয়েছে। এছাড়া অধিকাংশ ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা জানেনা কোন ধরনের পলিথিন বিক্রয়, মজুদ ও ব্যবহার নিষিদ্ধ। এদিকে বিভিন্ন কাপড়ের দোকানেও নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবহার বেড়ে গেছে। কাপড় বিকিকিনির ক্ষেত্রে পলিথিন শপিংব্যাগ হিসেবে ব্যবহার করছে।
খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, পরিবেশ অধিদপ্তরের অধিনে খুলনা বিভাগে গত ২২ মাসে ৭৮টি মোবাইল কোর্ট চালানো হয়েছে। এতে জরিমানা আদায় হয়েছে ৫ লাখ ৪ হাজার ৯’শ টাকা। এছাড়া পলিথিন জব্দ করা হয়েছে ৩ হাজার ৪১ কেজি। এর মধ্যে চলতি বছরের জানয়ারী থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ৪০টি মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়েছে। এতে জরিমানা আদায় হয়েছে ৩ লাখ ৮ হাজার ২’শ টাকা।
এছাড়া পলিথিন জব্দ করা হয়েছে ২ হাজার ৫’শ কেজি। ২০১২ সালে ৩৮টি মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়েছে। এতে জরিমানা আদায় হয়েছে ২ লাখ ৭’শ টাকা। এছাড়া পলিথিন জব্দ করা হয়েছে ৫৪১ কেজি। সূত্রটি জানায়, ৫৫ মাইক্রোনের নিচে পলিথিন ব্যবহারে পরিবেশ বিপর্যয় ঘটে। ৫৫ এ ধরনের পলিথিন মাটিতে অপচনশীল অবস্থায় বিদ্যমান থাকে এবং মাটির উর্বরতা কমিয়ে কৃষিজ সম্পদের ক্ষতি সাধন করে।
এটি নদী-খালের তলদেশে গিয়ে জমা হতে থাকে, তখন তার সঙ্গে পলি জমে জমে বালির বস্তায় পরিণত হয় এবং খাল কিংবা নদীর প্রবেশপথ আটকে দেয়। এছাড়া জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করে ড্রেনেজ ব্যস্থা নষ্ট হয়। যে কারনে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়।
খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের সিনিয়র ক্যামিস্ট সৈয়দ আহমেদ কবীর জানান, ৫৫ মাইক্রোনের(পুরত্ব) নিচে কোন পলিথিন ব্যবহার করা নিষেধ। এছাড়া কোন পলিথিন শপিংব্যাগ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না। তবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিানের নাম, শীলসহ ৫৫ মাইক্রোনের উপরে থাকলে প্যাকেজিং হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে।
পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫(সংশোধনী ২০১০) অনুযায়ী নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন, আমদানী ও বাজারজাতকরণের অপরাধে সর্বোচ্চ ২ বছরের সশ্রম কারাদন্ড অথবা ২ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয়দন্ডে দন্ডিত হবে। একই ব্যক্তি যদি পরবর্তী অপরাধ করে তাহলে সর্বোচ্চ ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত করার বিধান রয়েছে।
এছাড়া বিক্রয়, প্রদর্শন, বিতরণ, পরিবহন ও বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হলে সর্বোচ্চ ১ বছরের সশ্রম কারাদন্ড বা ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অথবা উভয় দন্ডেদন্ডিত কারার বিধান রয়েছে। পলিথিন ব্যবহারে মানুষকে সচেতন হতে হবে। বিশেষ করে রাস্তা-ঘাট, ড্রেন, নদী-নালা, খাল-বিল ইত্যাদি স্থানে পলিথিন ফেলে দেয়া যাবে না। মানুষ সচেতন হলেই পলিথিনের ব্যবহার কমে যাবে। যদি কেউ নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন, আমদানী, বাজারজাতকরণ, বিক্রয়, প্রদর্শন, বিতরণ, পরিবহন করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
খুলনা বিভাগী পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক তরুন কান্তি শিকদার জানান, পলিথিনের ব্যবহার পূর্বের চেয়ে বর্তমানে একটু বেশী ব্যবহার লক্ষ্য করা যাচ্ছে। পাশ্ববর্তী দেশগুলো থেকে এ পলিথিন আমদানী করছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা। ৫৫ মাইক্রোনের নিচে কোন পলিথিন ব্যবহার করা যাবে না। পলিতিনের ব্যবহার জনসচেতন হওয়া একান্ত প্রয়োজন।
স্বল্প মূল্যে পলিথিনের বিকল্প পাট জাতীয় পণ্য উদ্ভব করা হলে মানুষ পলিথিনের ব্যবহরা কমিয়ে দিবে। এছাড়া উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানীগুলো যে পরিমান পলিথিন উৎপাদন করে তার ২৫ শতাংশ রিসমাইকেলিং(পূনচক্রায়ন) করা হলে পরিবেশ অনেকটা বিপর্যয়ের হাত থেকে মুক্তি পাবে।
ওয়েষ্ট পলিথিনের মূল্য বাড়িয়ে দেয়া হলে এটি ব্যক্তি পর্যায়ে সংগ্রহের প্রবণতা বৃদ্ধি পাবে। ফলে পূনচক্রায়ন করে নতুনভাবে ব্যবহার করা সম্ভব হবে। অপ্রেয়োজনীয় পলিথিনের ব্যবহার কমিয়ে আনা প্রয়োজন। এ জন্য সরকারীভাকে নীতিমালা প্রণয়ন করা হলে পলিথিনের ব্যবহার কমে যাবে।
See More
৩ হাজার ৪১ কেজি ও ৫ লক্ষাধীক টাকা জরিমানা আদায়
=================================================
বাজারে নিষিদ্ধ পলিথিনের সয়লাব। পলিথিনের ব্যবহার অনেক বেড়ে গেছে। পলিথিনের শপিং ব্যাগ বিক্রয়-বিতরণ, ব্যবহার, মজুদকরণ নিষিদ্ধ থাকলেও বাজারে প্রকাশ্যে এর ব্যবহার হচ্ছে। পলিথিনের যত্রতত্র এই ব্যবহারের ফলে ড্রেনেজ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে এবং সড়কগুলো অপরিচ্ছন্ন হচ্ছে।
কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ও জনসচেতনতার অভাবে পলিথিনে ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। দ্রুত নিষিদ্ধ এ পলিথিন ব্যবহার বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা না নেয়া হলে পরিবেশ বিপর্যয়ের ঘটবে বলে সংশ্লিষ্টদের ধারনা। এদিকে নিষিদ্ধ পলিথিন বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের অধিনে খুলনা বিভাগে গত ২২ মাসে ৭৮টি মোবাইল কোর্ট চালানো হয়েছে। এতে জরিমানা আদায় হয়েছে ৫ লাখ ৪ হাজার ৯’শ টাকা। এছাড়া পলিথিন জব্দ করা হয়েছে ৩ হাজার ৪১ কেজি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নগরীর মাংসের বাজার, মুদি দোকান, কাঁচাবাজার, মাছের বাজার সর্বত্রই নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগের ছড়াছড়ি। মাছ ও মাংসের বাজারে পলিথিনের চাহিদা বেশী। ব্যবসায়ীরা যেমন নিষিদ্ধ পলিথিন বিক্রিতে পিছিয়ে নেই, ক্রেতারাও তেমনই এটির ব্যবহারে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। নগরীর মাছ বিক্রেতা রানা বলেন, ক্রেতারা মাছ কিনতে এসে পলিথিন না থাকলে মাছ নিতে চায় না। নেটের ব্যাগ থাকা শর্তেও না কেনার জন্য ক্রেতারা পলিথিনের ব্যাগে মাংস নিতে চায় বলে জানান মাংস বিক্রেতারা।
শুধু ব্যবসায়ীরাই নয় ক্রেতারাও পলিথিনের ব্যবহার বাড়িয়ে দিয়েছে। এছাড়া অধিকাংশ ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা জানেনা কোন ধরনের পলিথিন বিক্রয়, মজুদ ও ব্যবহার নিষিদ্ধ। এদিকে বিভিন্ন কাপড়ের দোকানেও নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবহার বেড়ে গেছে। কাপড় বিকিকিনির ক্ষেত্রে পলিথিন শপিংব্যাগ হিসেবে ব্যবহার করছে।
খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, পরিবেশ অধিদপ্তরের অধিনে খুলনা বিভাগে গত ২২ মাসে ৭৮টি মোবাইল কোর্ট চালানো হয়েছে। এতে জরিমানা আদায় হয়েছে ৫ লাখ ৪ হাজার ৯’শ টাকা। এছাড়া পলিথিন জব্দ করা হয়েছে ৩ হাজার ৪১ কেজি। এর মধ্যে চলতি বছরের জানয়ারী থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ৪০টি মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়েছে। এতে জরিমানা আদায় হয়েছে ৩ লাখ ৮ হাজার ২’শ টাকা।
এছাড়া পলিথিন জব্দ করা হয়েছে ২ হাজার ৫’শ কেজি। ২০১২ সালে ৩৮টি মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়েছে। এতে জরিমানা আদায় হয়েছে ২ লাখ ৭’শ টাকা। এছাড়া পলিথিন জব্দ করা হয়েছে ৫৪১ কেজি। সূত্রটি জানায়, ৫৫ মাইক্রোনের নিচে পলিথিন ব্যবহারে পরিবেশ বিপর্যয় ঘটে। ৫৫ এ ধরনের পলিথিন মাটিতে অপচনশীল অবস্থায় বিদ্যমান থাকে এবং মাটির উর্বরতা কমিয়ে কৃষিজ সম্পদের ক্ষতি সাধন করে।
এটি নদী-খালের তলদেশে গিয়ে জমা হতে থাকে, তখন তার সঙ্গে পলি জমে জমে বালির বস্তায় পরিণত হয় এবং খাল কিংবা নদীর প্রবেশপথ আটকে দেয়। এছাড়া জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করে ড্রেনেজ ব্যস্থা নষ্ট হয়। যে কারনে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়।
খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের সিনিয়র ক্যামিস্ট সৈয়দ আহমেদ কবীর জানান, ৫৫ মাইক্রোনের(পুরত্ব) নিচে কোন পলিথিন ব্যবহার করা নিষেধ। এছাড়া কোন পলিথিন শপিংব্যাগ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না। তবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিানের নাম, শীলসহ ৫৫ মাইক্রোনের উপরে থাকলে প্যাকেজিং হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে।
পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫(সংশোধনী ২০১০) অনুযায়ী নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন, আমদানী ও বাজারজাতকরণের অপরাধে সর্বোচ্চ ২ বছরের সশ্রম কারাদন্ড অথবা ২ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয়দন্ডে দন্ডিত হবে। একই ব্যক্তি যদি পরবর্তী অপরাধ করে তাহলে সর্বোচ্চ ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত করার বিধান রয়েছে।
এছাড়া বিক্রয়, প্রদর্শন, বিতরণ, পরিবহন ও বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হলে সর্বোচ্চ ১ বছরের সশ্রম কারাদন্ড বা ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অথবা উভয় দন্ডেদন্ডিত কারার বিধান রয়েছে। পলিথিন ব্যবহারে মানুষকে সচেতন হতে হবে। বিশেষ করে রাস্তা-ঘাট, ড্রেন, নদী-নালা, খাল-বিল ইত্যাদি স্থানে পলিথিন ফেলে দেয়া যাবে না। মানুষ সচেতন হলেই পলিথিনের ব্যবহার কমে যাবে। যদি কেউ নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন, আমদানী, বাজারজাতকরণ, বিক্রয়, প্রদর্শন, বিতরণ, পরিবহন করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
খুলনা বিভাগী পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক তরুন কান্তি শিকদার জানান, পলিথিনের ব্যবহার পূর্বের চেয়ে বর্তমানে একটু বেশী ব্যবহার লক্ষ্য করা যাচ্ছে। পাশ্ববর্তী দেশগুলো থেকে এ পলিথিন আমদানী করছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা। ৫৫ মাইক্রোনের নিচে কোন পলিথিন ব্যবহার করা যাবে না। পলিতিনের ব্যবহার জনসচেতন হওয়া একান্ত প্রয়োজন।
স্বল্প মূল্যে পলিথিনের বিকল্প পাট জাতীয় পণ্য উদ্ভব করা হলে মানুষ পলিথিনের ব্যবহরা কমিয়ে দিবে। এছাড়া উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানীগুলো যে পরিমান পলিথিন উৎপাদন করে তার ২৫ শতাংশ রিসমাইকেলিং(পূনচক্রায়ন) করা হলে পরিবেশ অনেকটা বিপর্যয়ের হাত থেকে মুক্তি পাবে।
ওয়েষ্ট পলিথিনের মূল্য বাড়িয়ে দেয়া হলে এটি ব্যক্তি পর্যায়ে সংগ্রহের প্রবণতা বৃদ্ধি পাবে। ফলে পূনচক্রায়ন করে নতুনভাবে ব্যবহার করা সম্ভব হবে। অপ্রেয়োজনীয় পলিথিনের ব্যবহার কমিয়ে আনা প্রয়োজন। এ জন্য সরকারীভাকে নীতিমালা প্রণয়ন করা হলে পলিথিনের ব্যবহার কমে যাবে।
See More
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন